যারা চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহিকে ফেসবুকে অনুসরণ করেন তারা জানেন প্রেমময় স্ট্যাটাসে জুড়ি নেই তার। প্রায় সময়ই নতুন প্রেমে পড়ার ইঙ্গিত দেন তিনি৷ অনেক স্ট্যাটাসে থাকে র’হস্য৷





যা নিয়ে চলে কানাঘুষা। প্রশ্নের মুখে পড়ে তার সংসারও। অনেকেই কৌতুহলী হয়ে উঠেন,স্বা’মী অপুর স’ঙ্গে মাহির সংসার কি তবে ভেঙ্গেই গেল? এর আগেও বেশ কয়েকবার বিচ্ছেদের গুঞ্জনে শিরোনামে এসেছেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত সবই গুজব বলে প্রমাণ হয়েছে৷
সম্প্রতি আবারও মাহির স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে তার সংসার বি’ষয়টি আলোচনায় এলে তার জবাব দিতে গিয়ে সেখানেও পুরো ব্যাপারটি গুজব বলে উড়ালেন ‘পোড়ামন’খ্যাত এ নায়িকা।গতকাল ২৩ অক্টোবর এক দেশীয় টেলিভিশনে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন,





তার যখন মন খা’রাপ থাকে তখন তিনি প্রেমময় এসব স্ট্যাটাস দেন৷ মাহির ভাষ্য, ‘আমার যখন অনেক রাগ হয় তখন আসলে মনে থাকে না যে আমি কে, আমাকে অনেকেই দেখছেন ফেসবুকে। আমি কিছু লিখল সেগুলো কন্ট্রোভার্সি তৈরি করতে পারে। জাস্ট নিজের রাগ এড়ানোর জন্য এসব স্ট্যাটাস দেই।’
দাম্পত্য জীবন নিয়ে তিনি বলেন, ‘অপুর স’ঙ্গে আমি অনেক রাগ করি৷ ওকে তো ২৪ ঘণ্টায় আমি ২৭ বার ছেড়ে দেই। স’মস্যাটা হলো ও রাগ করে না। তর্ক করে না।এ সাক্ষাৎকারে নিজের ক্যারিয়ারের প্রা’প্তি-অপ্রা’প্তির কথাও জানান মাহি।





সেইস’ঙ্গে বলেন, শুধুমাত্র টাকার জন্য নয়, অনেক সময় অনুরোধের ঢেঁকি গিলতেও মানহীন সিনেমায় কাজ করতে হয়।পাশাপাশি মাহি আক্ষেপ করেন শাবনূর-পপিদের যুগের মতো হলভর্তি দর্শক না থাকায়।
প্রস’ঙ্গত, ২০১৬ সালে পারভেজ মাহমুদ অপু নামে এক ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি। দুজন মিলে বেশ উপভোগ্য দাম্পত্য জীবন রচনা করে চলেছেন।
আরও পড়ুন : আরও পড়ুন : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যের হাত ও মুখের কিছু অংশ ভেঙে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার রাতের কোন এক সময় দুর্বৃত্তরা কুষ্টিয়া শহরের পাঁচরাস্তার মোড়ে নির্মাণাধীন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মাণাধীন ভাস্কর্যে হাত ও মুখের কিছু অংশ ভেঙে ফেলে।





পুলিশ সুপার এসএম তানভির আরাফাত জানান, সিসি টিভির ফুটেজ দেখে ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করা হয়েছে। শিগগিরই তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
কুষ্টিয়া পৌরসভার উদ্যোগে একই বেদিতে বঙ্গবন্ধুর তিন ধরণের তিনটি ভাস্কর্য নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া, এই বেদিতে জাতীয় চার নেতার ভাস্কর্যও নির্মাণ করা হবে।
এদিকে, সকালে বিষয়টি জানাজানি হলে পুরো শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনার প্রতিবাদে এরইমধ্যে শহরের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে আওয়ামী, জাসদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক এবং সামাজিক সংগঠন।