সকালবেলার যৌ’ন মি’লন মন এবং শ’রীর দুই ভাল রাখে৷ খবর শুনে ভ্রুঁ কোঁচকাচ্ছেন নিশ্চয়ই? গ’বেষ’ণার মাধ্যমেই উঠে এসেছে এমন ত’থ্য৷ লন্ডনের বেলফাস্টের টুইন্স ইউনির্ভাসিটির এক গ’বেষ’ণায় এই ত’থ্য প্রমাণিত৷





গ’বেষ’ণায় জানা গেছে, সপ্তাহে অন্তত তিনদিন যদি ভোরবেলা স’হবা’স করা যায় তবে হৃদরো’গে আ’ক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা অর্ধেক কমে দেয়৷ আর যদি এটি ঠিকমতো করা যায় তবে উচ্চ র’ক্তচা’পের মতো সমস্যাও দূর হতে পারে৷
বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় জানা গেছে সপ্তাহে দুইদিন যদি ভোরবেলা স’হবা’স করা যায় তবে শ’রীর অ্যান্টিবডি গঠিত হয়৷
সকালের যৌ’নমি’লন আর্থারাইটিস ও মাইগ্রেনের মত রো’গ সাড়িয়ে তুলতে পারে৷ আরও জানা গেছে যারা ডায়াবেটিসের রো’গী তাদের পক্ষে সকালে স’হবা’স অত্যন্ত উপযোগী৷ সকালে আধঘন্টা স’হবা’স করলে ৩০০ ক্যালোরি এনার্জী খরচ হয় যা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে৷





ডায়াবেটিসের রো’গীদের জন্য সকালে স’হবা’স অত্যন্ত উপযোগী ডায়াবেটিসের রো’গীদের জন্য সকালে স’হবা’স অত্যন্ত উপযোগী
আপনার গো’পনাঙ্গে কি তিল আছে? তাইলে জেনে নিন বিবা’হিত জীবন কেমন কাটবে আপনার
এই পরীক্ষাটি করার জন্য ৩০০ জন ম’হিলাকে নিযুক্ত করা হয় যাদের স’ঙ্গীরা স’হবা’সের সময় কন্ডোম ব্যবহার করেন না৷ তারা জানিয়েছেন এর ফলে তাদের মনে কোন মা’নসিক অবসাদ নেই৷ এছাড়াও হাড়ের গঠন মজবুত করতেও সকালের যৌ’নমি’লন বিশেষ ভূমিকা পালন করে৷





সকালে এই মা’নসিক সুখের কারণে চুল ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে কারণ এইসময় ইস্ট্রোজেন ও অন্যান্য হরমোনের ক্ষরণ এই সময় বেশি পরিমাণে হয়৷ তবে গবেষকেরা জানিয়েছেন, প্রতিদিনের যৌ’নমি’লন শ’রীরের কার্যক্ষ’মতা হ্রাস করতে পারে৷
স্ত’নের আকার ও আয়তন এক এক শ’রীরে একেক রকম হয়। ঠিক তেমনই স্ত’নবৃন্তও বিভিন্ন ধরনের হয়। অনেক সময় এই স্ত’নবৃন্ত দেখেই বোঝা যায় না’রী-শ’রীরে ক্যানসার বা অন্য কোনও রো’গ বাসা বেঁ’ধেছে কি না।





স্ত’নবৃন্ত বলতে যা বোঝায় তার দু’টি অংশ রয়েছে, এরিওলা এবং নিপলস। নিপলস বা স্ত’নবৃন্ত সব না’রী-শ’রীরে একই রকম হয় না। নীচে রইল স্ত’নবৃন্ত স’ম্পর্কে ৮টি ত’থ্য যা হয়তো জানতেন না—
১) কেশজ : স্ত’নবৃন্তের আশপাশে ছোট ছোট রোম বা কেশ থাকা খুবই কমন প্রা’প্তব’য়স্ক ম’হিলাদের মধ্যে। তবে যাঁদের পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম রয়েছে তাঁদের স্ত’নবৃন্তে কেশ থাকে বেশি।
২) তৃতীয় বৃন্ত : বিশ্বাস না হলেও সত্যি। না’রী শ’রীরে অনেক সময়েই থার্ড নিপল বা তৃতীয় বৃন্ত দেখা যায়। তবে এই তৃতীয় বৃন্তটি সব সময় বুকেই না-ও থাকতে পারে। অনেক সময়েই এই তৃতীয় বৃন্তটি মুখে অথবা শ’রীরের অন্য অংশেও দেখা যায়। এটি অত্যন্ত বিরল ঘ’টনা তবে ঠিক কী কারণে এটি হয় তা এখনও জানা যায়নি।





৩) বাম্পস : স্ত’নবৃন্তের উপরে ছোট ছোট বাম্পস থাকে যা একেবারেই স্বাভাবিক। এগু’লি হল মন্টগোমারি গ্ল্যান্ডস। এই গ্ল্যান্ড থেকেই এক ধরনের তেল নিঃসৃত হয় যা স্ত’নবৃন্তকে নরম রাখে।
৪) ইনভার্টেড : স্ত’নবৃন্তে স্পর্শ করলে তা জেগে ওঠে কারণ বেশিরভাগ না’রী-শ’রীরে স্ত’নবৃন্ত বহির্মুখী। কিন্তু অনেকের শ’রীরেই তা অন্তর্মুখী। যাঁদের অন্তর্মুখী স্ত’নবৃন্ত থাকে তাঁদের স্ত’ন্যদান করতে সমস্যা হয়। নি’য়মিত ব্রেস্ট মাসাজ করলে এই সমস্যা দূর হতে পারে।





৫) দীর্ঘ : অনেক না’রী-শ’রীরেই স্ত’নবৃন্ত স্বাভাবিকের থেকে বেশি দীর্ঘ হয়। এই ধরনের স্ত’নবৃন্ত স্ত’ন্যদানের পক্ষে আদর্শ।
৬) বিরাট : অনেক সময়ই অ্যারিওলা অনেকটা ছড়ানো হয়। অ্যারিওলা ব্যাসার্ধে কতটা বড় হবে তা স্ত’নের আকার-আয়তনের উপর নির্ভর করে না। অনেক সময়ে ছোট স্ত’নের ক্ষেত্রেও অ্যারিওলা বড় হতে পারে যা একেবারেই স্বাভাবিক।
৭) ছোট : অ্যারিওলা, স্ত’নবৃন্ত এবং স্ত’নের আকার-আয়তন কেমন হবে তা অনেকটাই জিনগত। অনেক না’রী-শ’রীরেই স্ত’নের আকার ছোট হয়। পাশাপাশি অ্যারিওলা এবং নিপলও অপেক্ষাকৃত ছোট হয়। জিনগত কারণ ছাড়াও কি’শোরী বয়সে ঠিকমতো পুষ্টির অভাব বা হরমোন নিঃসরণ কম হলেও এমনটা হতে পারে।





৮) স্ফীত : স্ত’নবৃন্ত উ’ত্তেজিত হলে তা দীর্ঘ হয়। কোনও কোনও না’রী-শ’রীরে দীর্ঘায়ত স্ত’নবৃন্ত স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটা বেশি স্ফীতও দেখায়। এর পিছনেও জিনগত কারণ রয়েছে এবং এটিও একেবারেই স্বাভাবিক।